সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৬:২৫ পূর্বাহ্ন
ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দাহিলান বলেছেন, প্রি-অ্যারাইভাল ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ঢাকা বিমানবন্দরে হাজীদের যেসব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে, তাহল হাতের ১০ আঙুলের ছাপ গ্রহণ ,পাসপোর্ট স্ক্যান ,ছবি তোলা ,লাগেজে নির্দিষ্ট রঙের স্টিকার লাগানো ,ঢাকা হজ ক্যাম্পে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে ভ্রমণকারী হজ যাত্রীদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা ।
বিমান বন্দরের মূল টার্মিনালে সৌদি অ্যারাবিয়ান এয়ারলাইন্সে ভ্রমণকারী হজ যাত্রীদের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা ,সর্বশেষ বিমানবন্দরের ১১ নম্বর গেটে স্থাপিত সৌদি আরবের প্রি-অ্যারাইভ্যাল ইমিগ্রেশন কাউন্টারে সৌদি ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা এসব কাজ সম্পন্ন করতে হজ যাত্রীদের ফ্লাইটের ৮ ঘণ্টা আগে বিমানবন্দরে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে।
এয়ারপোর্টে নামলে জেদ্দাতে হজ যাত্রীদের সাধারণত লম্বা লাইন থাকে। মি. জমাদ্দার বলেন, “ঢাকা থেকে রওয়ানা হওয়ার পর ৭-৮ ঘণ্টা সফর করে জেদ্দায় পৌঁছান এহরাম বাঁধা অবস্থায়।
সেখানে বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন শেষ হতে লাগে আরো ৭-৮ ঘণ্টা। “আর সেখান থেকে মক্কায় যেতে আরো ৩-৪ ঘণ্টা লাগে। সব মিলিয়ে একজন হাজীকে প্রায় ২৪-২৫ ঘণ্টা রাস্তায় থাকতে হয়।
যেটা খুবই ভোগান্তির,” বলেন তিনি। সেই ভোগান্তি এবার দূর হবে বলে আশা করছেন তিনি। ঢাকায় ইমিগ্রেশন শেষে এহরাম বেঁধে বিমানে উঠে জেদ্দায় পৌঁছানোর পরেই লাগেজ নিয়ে কোন ধরণের প্রক্রিয়ার সম্মুখীন না হয়েই নিজস্ব গন্তব্যে যেতে পারবেন হাজীরা, বলেন তিনি।